লাব্বাইক আল্লাহুমা লাব্বাইক, লাব্বাইক লা শারীকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা, ওয়ানি'মাতা লাকা ওয়াল মূল্ক, লা শারীকা লাক্ ।
وَلِلَّهِ عَلَى النَّاسِ حِجُّ الْبَيْتِ مَنِ السْتَطَاعَ إِلَيْهِ سَبِيلًا وَمَنْ كَفَرَ فَإِنَّ اللَّهَ غَنِيٌّ عَنِ الْعَلَمِيْنَ
“আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সামর্থবানদের উপর বায়তুল্লাহর যিয়ারত ফরজ করা হয়েছে। যারা অস্বীকার করবে (জেনে রাখবে তাদের অস্বীকারে আল্লাহর কিছু যায় আসে না) তিনি জগতের কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নন।"-সূরা আলে ইমরান-১৯৭
আপনি কি অভিজ্ঞ আলেমগণের সাথে হজ্ব ও ওমরাহ করতে চান? | কোন মাধ্যম নয় সরাসরি যোগাযোগ করুন। ১৮ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা নিয়ে পরিচালিত, কাজী ট্রাভেল্স, মাউদুদ এয়ার ইন্টারন্যাশনাল লিঃ বাংলাদেশ সরকার ও সৌদি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ওমরাহ ও নন ব্যালটি হজ্ব পালনকারীদের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান
হজ্ব সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) ইরশাদ করেন
* “যে অবহেলা করে ফরজ হজ্ব তরক করে আমি জানি না, তার মৃত্যু ঈমানের উপর হবে কি না?-বুখারী
* যে ব্যক্তি সামর্থ থাকা সত্ত্বেও হজ্ব করেনি, সে ইহুদী হয়ে মরুক বা নাছারা হয়ে মরুক তাতে কিছু যায় আসে না। -তিরমিযি
* হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) বলেন, সামর্থবান সুস্থ ব্যক্তি যদি হজ্ব না করে মারা যায় কিয়ামতের দিন তার কপালে “কাফের” শব্দ লিখা থাকবে। দুররে মানছুর
* হযরত আবু মুসা আশয়ারী (রাঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, একজন হাজী স্বীয় পরিবারের চারশত লোকের জন্য সুপারিশ করতে পারবেন এবং হজ্ব করার পর সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর মত নিষ্পাপ হয়ে যান। - তারগীব
সম্মানিত হজ্ব যাত্রী ভাই ও বোনেরা
আস্সালামু আলাইকুম, হজ্ব ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। সক্ষম মুসলমানের জন্য জীবনে একবার হজ্ব আদায় করা ফরজ। প্রতি বছর আমাদের দেশের প্রায় ১লক্ষ লোক হজ্ব সম্পাদন করার জন্য সৌদিআরব গমন করেন। কিন্তু পূর্ব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন সাহায্যকারী ছাড়া পবিত্র হজ্ব সঠিকভাবে পালন করা সম্ভব নয়। তাই হাজী সাহেবানদের সমস্যার কথা চিন্তা করে ১৩ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে, বিশিষ্ট আলেমদের নেতৃত্বে সুষ্ঠ, সঠিক ও শরীয়ত সম্মতভাবে পবিত্র হজ্ব পালনে সহযোগীতা করার মহৎ লক্ষ্যেই প্রতিষ্ঠিত “তেজারাত ফাউন্ডেশন হজ্ব কাফেলা” । অতএব, আপনি ও আপনাদের পরিচিত স্বজনদের মধ্যে যারা পবিত্র হজ্ব পালনে ইচ্ছুক তাদেরকে তেজারাত ফাউন্ডেশন হজ্ব কাফেলায় স্বাগতম । আমরা আপনাদের খেদমতে যে সকল সেবা প্রদান করতে যাচ্ছি তা নিবে উপস্থাপিত হল ।
আমাদের সেবা সমূহ
* ভিসা, টিকেট, মুয়াল্লিম ফি, ডলার/রিয়াল এন্ডোর্সমেন্ট, ট্রাভেল ট্যাক্স, যাওয়া ও আসার টিকেট রিকর্ণফার্ম করানোসহ আরামদায়ক যাতায়াতের ব্যবস্থা করা।
* দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত ও অভিজ্ঞ আলেমদের মাধ্যমে হজ্ব প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা।
* অল্প সময়ের মধ্যে জেদ্দা বিমান বন্দর থেকে গন্তব্যে (মক্কা/মদীনা) পৌঁছানোর লক্ষ্যে নির্দিষ্ট মুয়াল্লিমের স্টিকার, বাসের টিকেট ইত্যাদি কাজ শেষ করে মুয়াল্লিম নির্ধারিত এ.সি.বাসে আরোহনের ব্যবস্থা করা।
* হাজীদের হজ্ব সফরকালীন হারানো অথবা বিপদমুক্ত থাকার ছবিসহ পরিচয়পত্র প্রদান করা ।
* রাসুল (সাঃ) এবং ইব্রাহীম (আঃ) এর স্মৃতি বিজড়িত গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহ যিয়ারতের ব্যবস্থা করা।
* কাবা ঘরের নিকটবর্তী এ.সি বাড়ীতে পুরুষ ও মহিলাদের আলাদাভাবে থাকার ব্যবস্থা করা, যাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামায়াতের সহিত হারাম শরীফে পড়তে পারেন।
* নির্ধারিত মুয়াল্লিম অফিসে পৌছে হজ্ব সংক্রান্ত প্রাথমিক অফিসিয়াল কার্যাবলী সম্পাদন করে আমাদের ভাড়াকৃত বাড়ীতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা।
* প্রতিদিন দুই বেলা রুচিসম্মত খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করা। (যাতায়াতকালীন ও সকাল বেলার নাস্তা নিজ খরচে গ্রহণ করতে হবে)
* হজ্বের কার্যক্রম পালনের দিক নির্দেশনা প্রদান ও দোয়া কবুলের স্থান সমূহ পরিচয় করিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা।
* মুয়াল্লিম কার্ড ও মিনায় থাকার জন্য তাবুর কার্ডের ব্যবস্থা করা এবং প্রচলিত নিয়ম মোতাবেক মিনা, মুয্দালিফা, আরাফাতের ময়দান, মদীনা শরীফ এবং জেদ্দা যাতায়াতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা ।
* অভিজ্ঞ আলেমদের দ্বারা বদলী হজ্ব করানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা (প্রয়োজনে)।
* ওমরাহ্ পালনে সহযোগীতা করা ।
* মিনায় সুবিধাজনক তাবুতে অবস্থানের ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদান করা, শয়তানের পাথর নিক্ষেপে সহযোগিতা করা, আপনাদের খরচে আমানতদারীতার সাথে দম ও কুরবানীর ব্যবস্থা করা ।
* মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য রাসুল (সাঃ) ও সাহাবাদের ন্যায় মুয্দালিফায় খোলা আকাশের নীচে ইবাদতের মাধ্যমে রাত্রি যাপনে সহযোগিতা করা।
* মসজিদে নববীতে চল্লিশ ওয়াক্ত নামাজ জামায়াতের সাথে আদায় করা যায় এমন আবাসনের সু-ব্যবস্থা করা।
* মক্কা ও জেদ্দায় গমনের ব্যবস্থা করা।
* সর্বোপরি মহান আল্লাহর মেহমানদেরকে ঢাকা থেকে রওয়ানা হয়ে হজ্বের যাবতীয় কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করে পুনরায় প্রত্যাবর্তন করানোই আমাদের উদ্দেশ্য।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে উপরোক্ত সেবা সমূহ সুষ্ঠভাবে পালন করার তাওফিক দান করুন। (আমিন)
হজ্বের সংজ্ঞা ঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে শরীয়তের বিধান মোতাবেক নির্দিষ্ট সময়ে বায়তুল্লাহ শরীফ সহ নির্দিষ্ট স্থান সমূহ যিয়ারত করাকে ইসলামের পরিভাষায় হজ্ব বলে ।
হজ্বের ফরজ সমূহ ঃ ইহরাম বাঁধা, আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা, তাওয়াফে যিয়ারত করা।
হজ্বের ওয়াজিব সমূহ ঃমুযদালিফায় অবস্থান করা, কংকর নিক্ষেপ করা, কুরবানী করা, সায়ী করা, মাথা মুন্ডানো অথবা চুল খাট করা, তাওয়াফুল বিদা করা ।
ইহরাম কি ঃ জাহেরী বাতেনী (প্রকাশ্য-গোপনীয়) সর্বপ্রকার গুনাহ বর্জন, নেক আমলের প্রতিশ্রুতি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে হজ্বব্রত পালনের দৃঢ় সংকল্প এবং তালবিয়া পাঠের নামই ইহরাম ।
ইহরাম বাঁধা অবস্থায় নিষিদ্ধ কর্মসমূহ ঃ সেলাই করা কাপড় পরিধান করা (স্ত্রীলোক সেলাই করা কাপড় পড়তে হবে), খুশবু ব্যবহার করা, শরীরের চুল বা পশম ছেড়া বা পরিষ্কার করা, হাত ও পায়ের নখ কাটা, মাথা ও মুখ ঢাকা, উকুন বা পিপড়া জাতীয় কিছু মারা, পশুপাখি শিকার বা শিকারে সাহায্য করা, সর্বপ্রকার যৌনাচার করা, কোন গুনাহের কাজ করা, পুরুষের জন্যে ইহরাম কালে এমন জুতা পরিধান করা যার দ্বারা পায়ের পাতার মাঝখানের গিরাটি ঢেকে যায়, ইহরাম অবস্থায় পূর্ণ হাতে মেহেদী লাগালে দম ওয়াজিব হবে, যারা প্রথম মদীনার যাত্রী তাদের জন্য মদীনা থেকে মক্কা আসার পথে ইহরাম বাঁধলেই চলবে, কিন্তু মক্কায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে ইহরাম বাধার পর মদীনায় যাওয়ার ইচ্ছা হলে ইহরাম খুলতে পারবে না, যদি খুলে তবে দম ওয়াজিব হবে। ঝগড়া বিবাদ করা এমনিতেও নিষিদ্ধ । ইহরাম অবস্থায় আরও কঠোর ভাবে নিষেধ ।
এক নজরে হজ্ব ও তার আমলসমূহ
হজ্বের ১ম দিন ৮ জিলহজ ঃ
→ ইহরাম অবস্থায় (ফরজ) মক্কা থেকে মিনায় রওয়ানা হওয়া ।
| মিনায় যোহর, আসর, মাগরিব, এশা ও ফজর পড়া সুন্নত, মিনায় রাত্রি যাপন করা সুন্নত।
হজ্বের ২য় দিন ৯ জিলহজ্ব ঃ
* ফজরের নামাজ পড়ে আরাফাতের ময়দানে রওয়ানা হওয়া ।
সূর্য হেলে যাওয়ার পর হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত আরাফাতের ময়দানে অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ কাজ । এই দিনকে হজ্জের দিল বলা হয় ।
* ওয়াক্তমত যোহর ও আসরের নামায আরাফাতের ময়দানে নিজ তাবুতে পড়ুন (যদি মসজিদে নমিয়ায় জামাতে না পড়তে পারেন)।
* সূর্যাস্তের পর মাগরিবের নামাজ না পড়ে মুয্দালিফায় রওয়ানা হওয়া।
** মুয্দালিফায় মাগরিব ও এশার নামাজ এক আযান ও এক একামতে আদায় ওয়াজিব, জামায়াতের সাথে পড়া উত্তম এবং মুয্দালিফায়
অবস্থান ওয়াজিব, রাত্রিযাপন করা সুন্নত।
* মুয্দালিফার মাঠ থেকে কংকর সংগ্রহ করুন।
হজ্বের ৩য় দিন ১০ জিলহজ্ব ঃ
* মুয্দালিফায় ফজরের নামাজ আদায় করা (ওয়াজিব) এবং মিনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়া ।
* মিনায় পৌঁছে প্রথমে একমাত্র বড় শয়তানকে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করা ওয়াজিব।
* তারপর কোরবানী করুন (ওয়াজিব)। তারপর মাথার চুল মুন্ডান বা কার্টুন (ওয়াজিব)
* তারপর তাওয়াফে যিয়ারতের জন্য মক্কায় যাবেন (ফরজ)
* তাওয়াফ শেষে মিনায় রাত্রি যাপন করুন (সুন্নত)।
হজ্বের ৪র্থ দিন ১১ জিলহজ ঃ
* তাওয়াফে যিয়ারত ও কোরবানী, মাথা মুন্ডানো বা ছাটা না করে থাকলে আজ করুন।
* সূর্য হেলে যাওয়ার পর থেকে সুবহে সাদেক পর্যন্ত সময়ে শয়তান সমূহের স্তম্ভে ৭টি করে মোট ২১টি কংকর নিক্ষেপ করুন ।
* ছোট শয়তানকে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করুন, এরপর মেঝ শয়তানকে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করুন, তারপর বড়
শয়তানকে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করুন ।
* মিনায় রাত্রি যাপন করুন (সুন্নত)
হজ্বের ৫ম দিন ১২ জিলহজ ঃ
তাওয়াফে যিয়ারত ও কোরবানী না করে থাকলে আজ সূর্যাস্তের পূর্বে অবশ্যই করুন।
মিনায় সূর্য হেলে যাওয়ার পর হতে সুবহে সাদিক পর্যন্ত সময়ে শয়তান সমূহকে কংকর নিক্ষেপ করুন। (ওয়াজিব)
প্রথমে ছোট শয়তানকে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করুন। (ওয়াজিব), এরপর মেঝ শয়তানকে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করুন। তারপর বড়
শয়তানকে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করুন। সূর্যাস্তের পূর্বে মক্কায় রওয়ানার চেষ্টা করুন (জায়েয
॥ ” যদি কোন কারণবশত ১২ই জিলহজ্ব মক্কায় না পৌঁছাতে পারেন, তাহলে ১৩ জিলহজ্ব মিনায় শয়তান সমূহকে পূর্বের ন্যয় কংকর নিক্ষেপ করে মক্কায় আসা উত্তম। এর সুন্নত সময় হলো সূর্য হেলে যাওয়ার পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ।
এক নজরে ওমরাহ
৮ জিলহজ্ব হইতে ১২ জিলহজ্ব এই পাঁচদিন ব্যতীত যে কোন দিন ওমরাহ করা যায়। রমযান মাসে ওমরাহ করলে হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহিত হজ্ব করার নেকী পাওয়া যায়।
সম্মানিত হজ্ব যাত্রীদের সঙ্গে যে সকল আসবাবপত্র প্রয়োজন
ইহরামের কাপড় (আড়াই হাত বহরের) আড়াই গজ করে ২ পিস এবং তিন গজ করে দুই পিস, জুতা-মোজা, লুঙ্গী ২টি, মেসওয়াক, পেষ্ট, গেঞ্জি ২টি, পায়জামা/প্যান্ট ২টি, তোয়ালে/গামছা ১টি, বিছানার চাদর ১টি, স্যান্ডেল ২ জোড়া, প্লেট ১টি, ছোট আয়না, চিরুণী, গ্লাস ১টি, সরিষার তৈল, খিলাল, টয়লেট পেপার, জামা ২ সেট, গায়ের চাদর ১টি, বালিশ (পাম্পিং), ছোট হাত ব্যাগ ১টি, গলায় ঝুলানো ব্যাগ ১টি, বড় ব্যাগ ১টি, মাঝারী ব্যাগ ১টি, ছোট ফোল্ডিং ছাতা ১টি, ডাক্তারের প্রেসক্রিপশসহ রক্তের গ্রুপ ও নিয়মিত সেবনের প্রয়োজনীয় ঔষধপত্র, পবিত্র হজ্ব বিষয়ক ও প্রয়োজনীয় দোয়ার কিতাব সমূহ, স্যান্ডেল ও জুতা রাখার কাপড়ের ব্যাগ ১টি, সুই-সুতা, রেজার, ব্যাগ বাঁধার রশি। তায়াম্মুম করার মাটি, পাতলা কম্বল ১টি ও নিজস্ব মোবাইল ।
হাজী সাহেবানদের করণীয়
* প্রত্যেক হাজী সাহেব অর্জিনাল পাসপোর্ট সহ প্রথম তিন পৃষ্ঠার ফটোকপি জমা দিতে হবে।
প্রত্যেক হাজী সাহেবানদের নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণ করে অফিসে জমা দিতে হবে।
* প্রত্যেক হাজীকে ৮ কপি পাসপোর্ট সাইজ এবং ৪ কপি ষ্ট্যাম্প সাইজ (সর্বমোট ১২ কপি) রঙ্গীন ছবি দিতে হবে। *** প্রত্যেক হাজীর নিজ খরচে সংগ্রহ করে (মেনিনজাইটিস টিকা গ্রহণের পর) মেডিকেল সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। *** প্রত্যেক হাজী বিমানের নিয়মানুযায়ী মালামাল বহন করতে পারবেন।
নিজস্ব মোবাইল নিলে ভাল হয়।
** হজ্ব যাত্রীর নিজস্ব ভূল অথবা অবহেলার কারণে যদি কোন প্রকার ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে উক্ত প্রতিষ্ঠান দায়ী থাকবেনা।
তেজারাত ফাউন্ডেশন হজ্ব প্যাকেজ খরচ সরকার ও হাব কর্তৃক নির্ধারিত নিয়মানুযায়ী, (সকল প্যাকেজ কোরবানী ছাড়া)। ১০০ থেকে ১৫০০ মিটারের মধ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এপার্টমেন্টে থাকার সু-ব্যবস্থা। প্রতি রুমে ৪/৫/৬ জন থাকার ব্যবস্থা ।
___________________________________
বুকিং এর জন্য আজই যোগাযোগ করুন।
___________________________________
ঢাকা অফিস ঃ
৩২, পুরানা পল্টন, সুলতান আহম্মেদ প্লাজা, ঢাকা-১০০০।
কুমিল্লা অফিস ঃ
৪/৩৩ ইস্টার্ন ইয়াকুব প্লাজা (৫ম তলা) রেইসকোর্স, কুমিল্লা। ফোন: ০৮১-৭১৩৪১
মোবাইল ঃ ০১৫১১-৫৮১১৬৭, ০১৯২০-৯৩৫৮২৭
mowdud.info@gmail.com | www.facebook.com/KaziTravles.bd